কলকাতাWednesday, 9 February 2022
  1. আজকের শিরোনাম
  2. ইতিহাস-ঐতিহ্য
  3. ক্রাইম
  4. খেলা
  5. জেলা
  6. দেশ
  7. ধর্ম ও দর্শন
  8. পর্যটন
  9. ফোটো গ্যালারি
  10. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  11. বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
  12. বিনোদন
  13. বিশ্ব-জাহান
  14. ব্লগ
  15. ভ্রমণ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

পুরভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর প্রয়োজন নেই, হাইকোর্টে জানাল কমিশন

mtik
February 9, 2022 8:17 pm
Link Copied!

পুবের কলম প্রতিবেদক: পশ্চিমবঙ্গে আসন্ন পুরনিগমের ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর প্রয়োজন নেই। পর্যাপ্ত পুলিশ বাহিনী থাকবে। বুধবার হলফনামা দিয়ে এমনটাই জানিয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। অন্যদিকে কোর্ট মন্তব্য করেছে সেনা থাকলে মানুষের আস্থা থাকে।

প্রসঙ্গত, পুরভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি করে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা হয়। সেই মামলার প্রেক্ষিতে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের কাছে হলফনামা চেয়েছিল আদালত। কোর্টের তরফে বলা হয়েছিল, পুরভোটে নিরাপত্তা নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের পরিকল্পনা কী,  তা বুধবারের মধ্যে হলফনামা আকারে জানাতে হবে। সেই নির্দেশ মেনেই এ দিন আদালতে হলফনামা জমা করে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। তাতে বলা হয়েছে, কোথাও বড় ধরনের আইন-শৃঙ্খলার সমস্যা নেই। ৮৬৬ ভোট কেন্দ্রের ৫৪৮৬টি বুথের নিরাপত্তায় থাকবে ৮৪৬১ পুলিশ। সব ভোটকেন্দ্রেই সশস্ত্র পুলিশ মোতায়েন করা হবে। আরও ২৯৭৫ পুলিশ থাকবে নাকা চেকিং বা পেট্রলিংয়ের জন্য। তাই কেন্দ্রীয় বাহিনীর প্রয়োজনীয়তা নেই।

অন্যদিকে মামলাকারীর আইনজীবী জানান, বিধাননগরের বিভিন্ন জায়গায় বিজেপির পোস্টার বা ফেস্টুন ছেঁড়া হচ্ছে। বিজেপির অফিসে ভাঙচুর করার কথাও বলা হয়। হাইকোর্টে কেন্দ্রীয় বাহিনীর পক্ষে সওয়াল করেন বিজেপির আইনজীবী। বিধাননগরের ২৪৮ ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপির উপর আক্রমণ হয়েছে বলে তিনি দাবি করা হয়। আবেদনে বলা হয়, এর আগে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করানো হয়েছে, তাই এই নির্বাচনও শান্তিপূর্ণভাবে করতে কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রয়োজন।

এ দিকে নির্বাচন কমিশনের আইনজীবী জয়ন্ত মিত্র পালটা বলেন, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে কমিশন সিনিয়র পুলিশ আধিকারিকদের পরামর্শ মতো ব্যবস্থা নিচ্ছে। সওয়াল-জবাবে বিজেপির আর এক আইনজীবী সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায় কোর্টের কাছে আবেদন করেন, উপযুক্ত নিরাপত্তা দিয়ে ভোট করানো হোক। কোন ধরনের নিরাপত্তা রাখা হবে,  সেটা আদালত ঠিক করে দিক। ওয়ার্ডের যে কোনও জায়গা থেকে পোলিং এজেন্ট করা হোক। সব পুরভোটের গণনা একইদিনে করা হোক।