পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: আরজিকরে ডাক্তারি পড়ুয়ার মৃত্যুর ঘটনায় রহস্য ঘনীভূত। দেহ উদ্ধারের সময় ছাত্রীর পোশাক অবিন্যস্ত অবস্থায় ছিল। যেখানে ছাত্রীর দেহ উদ্ধার হয়, সেখানে কোনও সিসি ক্যামেরা ছিল না। পোস্ট গ্র্যাজুয়েটের দ্বিতীয় বর্ষের ওই ছাত্রীর নাম মৌমিতা দেবনাথ। উত্তর ২৪ পরগনার সোদপুরের বাসিন্দা ওই পড়ুয়া। চেস্ট মেডিসিন বিভাগের স্নাতকোত্তর দ্বিতীয় বর্ষের পড়ুয়া ছিলেন মৌমিতা দেবনাথ। গতকাল তার নাইট ডিউটি ছিল বলে হাসপাতালে সূত্রে জনানো হয়েছে। এদিন সকালে তার দেহ দেখতে পান নিরাপত্তারক্ষীরা। তার পরেই পুলিশে খবর দেওয়া হয়। দেহ উদ্ধারের পর তদন্তের জন্য ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে যান পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল। ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করেন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা। হাসপাতালে এসে পৌঁছেছেন মৃত ছাত্রীর বাবা-মা, আত্মীয় পরিজনরা। তাঁদের সঙ্গেও কথা বলছে পুলিশ।
জলমগ্ন দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলা, আসানসোলে নদীর জলে ভাসল গাড়ি-মৃত্যু, বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে অজয় নদ
আর ডাক্তার নন সন্দীপ ঘোষ! বাতিল হল ডাক্তারির রেজিস্ট্রেশান নাম্বার
ওয়াকফ বোর্ডের নয়া চেয়ারম্যান জাস্টিস (অব.) শহিদুল্লাহ মুনশি
ঘটনায় ১১ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে আরজিকর কর্তৃপক্ষ।
জানা গেছে, ছোট থেকে অত্যন্ত মেধাবী ছাত্রী ছিলেন মৌমিতা। মিশুকে বলে পাড়ায় পরিচিতি ছিল। সেই পাড়ায় সকলেই তাকে চিনতো খুব উপকারি মেয়ে বলে। বেশিরভাগ সময় সোদপুর যাতায়াত করতেন। কিছুদিন আগে গাড়ি কেনেন। কিভাবে এই ঘটনা ঘটল তার উত্তর খুঁজছে দেবনাথ পরিবার।