পুবের কলম,ওয়েব ডেস্কঃ বাংলার বাইরে নয়া দায়িত্ব
পেলেন রাজ্যের আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক। একুশের বিধানসভা নির্বাচনের বিজেপিকে দুরমুশ করার
পর থেকেই ছোট রাজ্যগুলিতে ঘাসফুল ফোটাতে উদ্যোগী হয় তৃণমূল নেতৃত্ব। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য
অসম, ত্রিপুরা, গোয়া
এবং মেঘালয়। মেঘালয়ে প্রধান বিরোধী দলের স্বীকৃতি আদায় করে নিতে পারলেও বাকি তিন রাজ্যে
আলোচ্য হলেও উল্লেখযোগ্য হয়ে উঠতে পারেনি বাংলার শাসক দল।
এই আবহে এবার 'সভাপতি শূণ্য'
অসম তৃণমূল কংগ্রেসের দায়িত্ব দেওয়া হল মলয় ঘটককে। আসানসোল উত্তরের বিধায়ক মলয় ঘটক
শুধুমাত্র একজন মন্ত্রী নন, তিনি দক্ষ সংগঠকও। তাই এই বাড়তি দায়িত্ব নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ।
আর জি করের রোগী কল্যাণ সমিতি ভেঙে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী
বারুইপুর: বঙ্গীয় সংখ্যালঘু পরিষদের উদ্যোগে ভারতের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অতীত,বর্তমান ও ভবিষ্যত নিয়ে আলোচনা
মুখ্যমন্ত্রীর জেলা সফর ঘিরে প্রস্তুতি তুঙ্গে
রবিবার সর্বভারতীয় তৃণমূলের তরফে প্রেস বিজ্ঞপ্তি
জারি করে এ কথা জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে লেখা হয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় এবং নির্দেশে আইনমন্ত্রী মলয়
ঘটককে অসম রাজ্য তৃণমূলের দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে।
লোকসভা ভোটের আগে বাংলার গা লাগোয়া এই রাজ্যের
সংগঠনকে জোরদার করতে একাধিক পদক্ষেপ করেছিলেন তৃণমূল নেতৃত্ব। প্রয়াত সন্তোষমোহন দেবের
কন্যা সুস্মিতা দেবকে দু’দফায় রাজ্যসভায় পাঠিয়েছেন মমতা। বর্তমানেও তিনি পশ্চিমবঙ্গ
থেকে রাজ্যসভার সদস্য। সুস্মিতার হাত ধরেই কলকাতা এসে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে যোগদান করেছিলেন রিপুন বরা। পরে তাঁকে অসম তৃণমূলের
সভাপতিও ঘোষণা করেছিল তৃণমূল।
লোকসভা নির্বাচনে
চারটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাও করেছিলেন জোড়াফুলের প্রার্থীরা। শিলচর, লখিমপুর, বরপেটা এবং কোকড়াঝাড় আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হয় তৃণমূল প্রার্থীরা। তাই এবার বাংলা থেকে এক নেতাকে পাঠিয়ে অসমের সংগঠন
মজবুত করতে চাইছে তৃণমূল।