পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: সঙ্গীতে ভারতের , একটা নিজস্ব উত্তরাধিকার আছে। রাগাশ্রয়ী, আধুনিক, ভক্তিগীতি সকল ক্ষেত্রেই বহু সঙ্গীতজ্ঞ নিজেদের সুনাম তুলে ধরেছেন।৫০, ৬০, ৭০ এবং ৮০ এর দশক ছিল ভারতীয় সঙ্গীতের স্বর্ণযুগ। সেই যুগে সৃষ্ট ধ্রুপদী, চলচ্চিত্র ও লোকসংগীতের মহান উত্তরাধিকার আজও আমরা বহন করে চলেছি।
উস্তাদ বিক্রম ঘোষ, উৎসব পারেখ, মায়াঙ্ক জালান, গৌরাঙ্গ জালানের উদ্যোগে পথ চলা শুরু করল ইটারনাল সাউন্ডস।
উস্তাদ বিক্রম ঘোষ, বলেন, “অধিকাংশ মানুষ আজ শুধুমাত্র সঙ্গীত তৈরিতে মনোনিবেশ করে যা ঋতুর মতই তাৎক্ষণিক। ইটারনাল সাউন্ডস এর দৃষ্টিভঙ্গি স্থায়ী সঙ্গীত তৈরিতে মনোনিবেশ করা। এখানে উল্লেখ করার মতো কিছু নাম হল হরিহরন, ঊষা উথুপ, সোনু নিগম, শান, কবিতা শেঠ, মহালক্ষ্মী আইয়ার।
ধ্রুপদী ঘরানায় আমরা পন্ডিত বিশ্বমোহন ভট্ট, পন্ডিত অজয় চক্রবর্তী, ওস্তাদ রশিদ খান, পন্ডিত রনু মজুমদার, কাউশির সঙ্গে কাজ করব। আরও অনেকে আছেন যাদের সঙ্গে আমরা অনেক নতুন সুরের জন্ম দেব।!
আমরা জন ম্যাক লাফলিন, নোরাহ জোন্স, রিকি কেজ, অনুষ্কা শঙ্কর, গ্রেগ এলিস, স্টিভের মতো কয়েকজন বিশিষ্ট শিল্পীর (তাদের সম্মতির উপর নির্ভর করে) সাথে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক কাজ করতে চাই। যে সৃষ্টি ভারতকে গ্র্যামি এনে দিতে পারে।
হারিয়ে যাওয়া গান নয়, দর্শকদের হৃদয়ে চিরস্থায়ী জায়গা করে নেওয়াই ইটারনাল সাউন্ডসের মূল উদ্দেশ্য। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিক্রম ঘোষ ছাড়াও, প্রখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী উষা উথুপ সহ বিনোদন জগতের বহু বিশিষ্ট জনেরা।