কলকাতাThursday, 3 October 2024
  1. আজকের শিরোনাম
  2. ইতিহাস-ঐতিহ্য
  3. ক্রাইম
  4. খেলা
  5. জেলা
  6. দেশ
  7. ধর্ম ও দর্শন
  8. পর্যটন
  9. ফোটো গ্যালারি
  10. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  11. বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
  12. বিনোদন
  13. বিশ্ব-জাহান
  14. ব্লগ
  15. ভ্রমণ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

সিবিআইয়ের নির্দেশ, ২০১৪ সালের প্রাথমিকের টেটে নিযুক্ত শিক্ষকদের তথ্য তলব পর্ষদের

mtik
October 3, 2024 6:31 pm
Link Copied!

পুবের কলম প্রতিবেদকঃ সিবিআইয়ের নির্দেশানুসারে ২০১৪ সালের প্রাথমিকের টেট দ্বারা নিযুক্ত শিক্ষকদের তথ্য চেয়ে পাঠালো প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। এসএসসির ২০১৬ সালের পর ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেট পরীক্ষাতেও বেনিয়মের ইঙ্গিত রয়েছে বলে হাইকোর্টে জানিয়েছিল সিবিআই। 

২০১৪ সালের টেট নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় সিবিআই রিপোর্টে ব্যাপক বেনিয়মের ইঙ্গিত রয়েছে বলে মনে করছে সিবিআই। নকল ওয়েবসাইট তৈরি করে বাইরের লোক নিয়োগ, ফেল করাদের পাস হিসেবে দেখিয়ে নিয়োগ-সহ একাধিক অভিযোগ তোলা হয়েছে সিবিআই-এর তদন্তে। কী ভাবে বেআইনি নিয়োগ হয়েছে তার তথ্য বিচারপতি মান্থার এজলাসে আগেই তুলে দিয়েছে সিবিআই। 

উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষার উপরে ২০১৬, ২০২০, ২০২২ এবং ২০২৪ সালে প্রাথমিক শিক্ষক পদে নিয়োগ হয়েছে। আদালতের পর্যবেক্ষণ, এই টেট মামলার ফল যদি নেতিবাচক হয়, তাহলে এর উপর ভিত্তি করে হওয়া সব নিয়োগ মামলা অস্তিত্ব হারাবে।

ফলে গত চার দফায় যে প্রায় ৭০ হাজার শিক্ষক প্রাথমিকে নিয়োগ হয়েছে, তাদের ভবিষ্যত অনিশ্চিত হবে বলে আশংকা আইনজীবীদের। আট সপ্তাহ পরে মামলার শুনানি। তার আগে সব পক্ষকে হলফনামা দিতে হবে বলে জানিয়ে দিয়েছে আদালত। প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেট-এর মাধ্যমে যে নিয়োগ প্রক্রিয়া করা হয়, তার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ ওঠে। এই পরীক্ষা নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের মামলা দায়ের করেন চাকরিপ্রার্থীদের একাংশ। বেআইনিভাবে শিক্ষক নিয়োগের অভিযোগ তোলেন তাঁরা। চাকরিপ্রার্থীদের আইনজীবীরা, আগেই জানিয়েছিলেন, তাঁরা পরীক্ষার ওএমআর শিটের তথ্য হাতে পাননি।

কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজশেখর মান্থা কড়া ভাষায় নির্দেশ দেন, সিবিআইকে ওএমআর শিটের প্রকৃত তথ্য খুঁজে বার করতে হবে। সিবিআইকে ডিজিটাল ডেটা বের করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। ডিজিটাল ডেটা ফিরিয়ে আনার সুযোগ আছে। ওএমআর শিটের প্রকৃত তথ্য খুঁজে বের করার জন্য সিবিআইকে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অফিসে যাওয়ারও ছাড়পত্র দেন বিচারপতি মান্থা। ‘ডিজিটাল ফুটপ্রিন্ট’ খুঁজে আনতে পারে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা বলে জানিয়ে দেওয়া হয়। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদও জানিয়েছিল ওএমআর শিটের হার্ড কপি নষ্ট করে ফেলা হয়েছে। যদিও, ডিজিটাল ভার্সনে পুরোটা সংরক্ষিত আছে বলে জানানো হয়।