পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডে আন্দোলন চলাকালীন হামলা হাসপাতালে। আরজি কর হাসপাতালের জরুরি বিভাগ ভেঙে গুঁড়িয়ে দিল দুষ্কৃতীরা। ক্রমশ বাড়ছে উত্তেজনা।
বেশ কয়েকজন পুলিশ কর্মী আহত। রণক্ষেত্র আরজি কর হাসপাতাল চত্বর। উত্তেজনা জনতা নিয়ন্ত্রণে আনতে কাঁদানে গ্যাস ছঁড়লো পুলিশ। পুলিশে মাথা ফেটে রক্ত ঝড়ছে। একতলায় ঘরে হামলা, ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়া হল। পুলিশের ওপর হামলা। পুলিশের পোশাক ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া হয়। ভাঙচুর বেড,আতঙ্কে ডাক্তার, নার্স, রোগীরা। পুলিশের ওপর এলোপাথাড়ি ইট বৃষ্টি।
আরজি কর কাণ্ডে হামলায় সাংবাদিক বৈঠকে পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল
২১ জন শিশুকে যৌন নির্যাতনে ফাঁসির সাজা হস্টেল ওয়ার্ডেনকে, আরও ২ অভিযুক্ত শিক্ষককে ২০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড
মধ্যরাতে আরজি করে পৈশাচিক উল্লাস, ভাঙচুর হাসপাতালের জরুরি বিভাগ,গ্রাউন্ড জিরো থেকে পুবের কলম ডিজিটাল
পুলিশ-দুষ্কৃতী খণ্ডযুদ্ধ। পুলিশকে লক্ষ্য করে হামলা। একের পর এক পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর।
একদল লেঠেল বাহিনী হঠাৎ করে ঢুকে হাসপাতাল চত্বরে হামলা চালালো। লেঠেল বাহিনীতে ছিল প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ জনের যুবক।
প্রায় আধঘন্টা ধরে হামলা চালায় এই দুষ্কৃতীবাহিনী। দুষ্কৃতীদের হাতে লাঠি, বাঁশ।
‘We Want Justice’ এই স্লোগানে আন্দোলন চলছিল। ঠিক সেই সময় হামলা। বিশাল পুলিশ বাহিনী থাকা সত্ত্বেও দুষ্কৃতী বাহিনীর সামনে অসহায় পুলিশ। ১০০ থেকে ১৫০ পুলিশ কর্মী থাকা সত্ত্বেও কেন দুষ্কৃতীদের আটকানো গেল না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। পুলিশের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ উঠেছে। বেশ কয়েকজন সংবাদমাধ্য়মের কর্মীকেও মারধর করা হয়েছে। কয়েকটি ক্যামেরাও ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এই মুহূর্তে আরজি কর হাসপাতালের সামনে ব্যাপক উত্তেজনা রয়েছে।
সাধারণ মানুষের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়ল পুলিশ।