উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়,সুন্দরবন : ঘূর্ণিঝড়-কোটাল বা নিম্নচাপ এলে আতঙ্কে থাকে সুন্দরবনের মানুষ। সুন্দরবনে প্রায় প্রতি বছর প্রাকৃতিক বিপর্যয় আসে, ক্ষতি হয় বিস্তীর্ণ এলাকার। কিন্তু এই বিপর্যয় এড়াতে সারা বছর কিছু না কিছু কাজ হয়। কিন্তু তারপরেও বিপর্যয় আসলেই বাড়তে থাকে। নিম্নচাপের জেরে সম্প্রতি ভারী বৃষ্টি হয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনায়। তাতেই কিছু এলাকায় বাঁধে ক্ষতি হয়েছে।
এ বিষয়ে নদী তীরবর্তী গোসাবার বাসিন্দারা বলেন, সঠিক ভাবে বাঁধ মেরামত হয় না বলে সারা বছর কাজ হলেও নিম্নচাপ ও কোটাল এলেই নদীর বাঁধ ভেঙে জলমগ্ন হয়ে পড়ে এলাকা। ক্ষতিগ্রস্থ হই আমরা।বাঁধ যে সারানো হয় না তা কিন্তু একেবারেই নয়। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সারাবছর কাজ হয়। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সম্ভবনা দেখা দিলে তড়িঘড়ি জেসিবি দিয়েও কাজ হয়। কিন্তু এত কিছুর পরও বাঁধ ভাঙে জল ঢুকে যায় গ্রামে।
বিধাননগরে ফ্রি পার্কিং ও নো পার্কিং জায়গা ঠিক করতে বললো কলকাতা হাইকোর্ট
প্রাপ্তবয়স্ক সহ শিশুদের ইন্টারনেট ব্যবহারে সতর্ক করতে সচেতনতার অনুষ্ঠান ইউনিসেফের
মিডিয়ার বিদ্বেষপূর্ণ প্রচারের ফল অশান্তি: আরজিকর হামলায় সংবাদমাধ্যমকে নিশানা বিনীত গোয়েলের
এই সব কিছু রোধ করার জন্য চাই সুনির্দিষ্ট বাঁধ মেরামতের পরিকল্পনা। আর তা না হলে এমনটা হতেই থাকবে, সমস্যার আর সমাধান হবে না বলেই মত সুন্দরবনের বাসিন্দাদের। যতদিন সেই কাজ না হয় ততদিন এই দুর্বল বাঁধের দিকে তাকিয়ে আতঙ্কে থাকতে হয় বলেও জানিয়েছেন তাঁরা।তবে এব্যাপারে জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, স্থায়ী নদী বাঁধের অনুমোদন পেলেই আগামী দিনে তা করা হবে।