পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ আনিস হত্যামামলায় উত্তাল রাজ্য-রাজনীতি। ঘটনার পর থেকে তিন দিন কেটে গেলেও এখনও পর্যন্ত অধরা আনিস খানের হত্যাকারীরা। এদিকে এই ঘটনায় আজ ফের পার্ক সার্কাসের সেভেন পয়েন্টে শুরু হয়েছে ছাত্র বিক্ষোভ।
আনিস খানের হত্যার মূল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে শাস্তির দাবি তুলেছেন আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। মহাকরণের দিকে ক্রমশ এগিয়ে চলেছে এই মিছিল। জানা গেছে, এই মিছিলকে আটকানো হবে ডোরিনা ক্রশিংয়ে। তার আগে মিছিলকে কোথাও আটকানো হবে না। এদিকে ছাত্রদের দাবি, যতক্ষণ না পর্যন্ত এই আনিস খানের খুনিকে গ্রেফতার করা হবে, ততক্ষণ তাদের এই আন্দোলন চলবে। ছাত্রদের মূল স্লোগান প্রশাসনের বিরুদ্ধে। ছাত্রদের স্লোগান ‘We Want Justice’। রাস্তায় বসে বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন তারা। এই মিছিল থেকেই তারা নবান্ন অভিযানের ডাক দেন।
শনিবার আনিস খানে খুনে শনিবার সন্ধ্যা দিকে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল কলকাতার রাজপথ। সেদিনও পার্ক সার্কাসও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল। আজ ফের একবার আনিস খান হত্যার ঘটনায় বিচার চেয়ে রাস্তা নামলেন পড়ুয়ারা।
রাস্তায় বসে বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন তারা। এই মিছিল থেকেই তারা নবান্ন অভিযানের ডাক দেন।
শনিবারও আনিস খানে খুনে শনিবার সন্ধ্যা দিকে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল কলকাতার রাজপথ। সেদিনও পার্ক সার্কাসও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল। আজ ফের একবার আনিস খান হত্যার ঘটনায় বিচার চেয়ে রাস্তা নামলেন পড়ুয়ারা।
শুক্রবারও রাত হাওড়ার আমতায় এই নারকীয় ঘটনা ঘটে। পরিবারে অভিযোগ ছাদ থেকে ফেলে খুন করা হয়েছে তাদের ছেলেকে। এই ঘটনায় তারা সরাসরি পুলিশের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছেন। পরিবারে অভিযোগ, দরজা নক করে ঢোকে তারা। দরজা খুলতেই তারা বলে থানা থেকে আসছি। সটান উপরে উঠে যায় তারা। কিছুক্ষণ পর একট ধপ করে আওয়াজ পাওয়া যায়। পরিবারে লোকেরা ছুটে গিয়ে দেখেন বাড়ির তলায় পড়ে আছে ছেলের নিথর দেহ। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা আনিসকে মৃত বলে জানান। তার পর থেকেই উত্তপ্ত কলকাতার রাজপথ। রাজ্যে সরকারের তরফ থেকে সিট গঠন করে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এদিকে আজই কাজে গাফিলতি ও আনিসের পরিবারের খারাপ ব্যবহারের অভিযোগে সাসপেন্ড করা হয়েছে ৩ পুলিশকর্মীকে। এরা হলেন এএসআই নির্মল দাস, হোমগার্ড কাশীনাথ বেরা, ও কনস্টেবল জিতেন্দ্র হেমব্রম।