নিজস্ব প্রতিবেদক: উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার হাড়োয়া ২ নম্বর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে বিজয়া সম্মেলনী হল। মিনাখা বিধানসভার অন্তর্গত ব্রাহ্মনচক নেতাজি সংঘের মাঠে এই অনুষ্ঠান হয়। পাশাপাশি এদিনের মঞ্চ থেকে ৩০ জন প্রবীণ তৃণমূল কর্মীদের সম্মাননা জানানো হয়।
উপস্থিত ছিলেন মিনাখা বিধানসভার বিধায়ক ঊষারানি মণ্ডল, হিঙ্গলগঞ্জের বিধায়ক দেবেশ মণ্ডল, উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা পরিষদের পরিষদীয় দলনেতা মৃত্যুঞ্জয় মণ্ডল, জেলা পরিষদের সদস্য আবুল কালাম মল্লিক, মিনাখাঁ ১ ব্লক তৃণমূলের সভাপতি আইয়ুব হোসেন গাজী, মিনাখা ২ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি তাজউদ্দিন সাহেব, মিনাখা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সাইফুদ্দিন মোল্লা, শালিপুর অঞ্চল তৃণমূলের সভাপতি তরিকুল ইসলাম প্রমুখ।
এদিন বিধায়ক দেবেশ মণ্ডল আরজিকর কান্ডের প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন অশুভ শক্তির বিনাশ ঘটাতে হবে। আর সেই কাজটা করে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু বিজেপির মদদে বেশ কিছু ডাক্তার আন্দোলন করে চলছেন। বিধায়কের প্রশ্ন আন্দোলন বিচার এনে দেবে নাকি আদালত বিচার দেবে?
আসলে আন্দোলনের নামে বাংলায় অরাজকতা করতে চাইছে বিজেপি। আর তাতে বেশ কিছু ডাক্তারবাবুরা সঙ্গ দিচ্ছেন। কিন্তু ডাক্তারদের আন্দোলনের ফলে যেসমস্ত রোগী মারা গেছে, তাঁর দায় কে নেবে বলে প্রশ্ন তোলেন বিধায়ক দেবেশ মণ্ডল। তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ধর্ষণের ঘটনায় দ্রুত সাজার আইন প্রণয়ন করেছেন।
Read more: পড়াশোনার পাশাপাশি সমাজসেবাতেও নজির হাশিমিয়া ইন্টারন্যাশনাল অ্যাকাডেমির
উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা পরিষদের পরিষদীয় দলনেতা মৃত্যুঞ্জয় মণ্ডল বলেন এটাই বাংলার কৃষ্টি সংস্কৃতি। এই মঞ্চে দাঁড়িয়ে আইয়ুব হোসেন গাজী ও মৃত্যুঞ্জয় মণ্ডল কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বিজয়া সম্মেলনী করছে। এটাই বাংলার সম্প্রীতি।