১৯ এপ্রিল ২০২৫, শনিবার, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ট্রাফিক জরিমানা এবার অনলাইনে

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ১২ জানুয়ারী ২০২২, বুধবার
  • / 7

পুবের কলম প্রতিবেদকঃ করোনা আবহে এবার ট্রাফিক জরিমানাও অনলাইনের মাধ্যমে নেওয়ার ব্যবস্থা করছে কলকাতা পুলিশ। সেক্ষত্রে ইওয়ালেট অথবা অনলাইন ব্যাংক লেনদেনের মাধ্যমে জরিমানার টাকা মেটানোর পরিকল্পনা করছে লালবাজারের ট্রাফিক বিভাগ। খুব শীঘ্র ই এই পরিষেবা শুরু হয়ে যাবে।

জানা গিয়েছে,  এই পরিষেবা শুরু হলে অভিযুক্ত চালক বা গাড়ির মালিক সঙ্গে সঙ্গেই জরিমানা দিতে পারবেন। ইওয়ালেট অথবা তাঁর নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি অনলাইনে পুলিশের বিশেষ অ্যাকাউন্টে তিনি জমা দিতে পারবেন টাকা। কার্ড সোয়াইপ করার যন্ত্রও আধিকারিকদের হাতে দেওয়ার পরিকল্পনা চলছে। তার বদলে পুলিশের পক্ষে তাঁকে দেওয়া হবে ই-চালান। ওই চালানে ব্যক্তির পরিচয় গাড়ির নম্বর থেকে শুরু করে তিনি কত টাকা জরিমানা দিয়েছেন ও ট্রাফিক সার্জেন্টের নাম নথিভুক্ত করা থাকবে।

লালবাজারের পরিকল্পনা অনুযায়ী, প্রত্যেক ট্রাফিক সার্জেন্টদের হাতে থাকবে স্মার্টফোন। কেউ কোনও ট্রাফিক আইন ভাঙলে দূরত্ব মেনে নথিপত্র না ধরেই সেগুলি পরীক্ষা করা হবে। এরপর ট্রাফিক আধিকারিকরা তাঁদের স্মার্টফোনে ডাউনলোড করা একটি বিশেষ অ্যাপের সাহায্য নেবেন। ওই অ্যাপে সার্জেন্টদের জানাতে হবে গাড়ির নম্বর, যে চালকের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তাঁর সম্পর্কে তথ্য– কোন ধারায় ট্রাফিক আইন ভাঙা হয়েছে– কোন জায়গায় ঘটেছে ঘটনাটি। ওই অভিযোগ গৃহীত হওয়ার পর তা পৌঁছে যাবে সার্ভারে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

ট্রাফিক জরিমানা এবার অনলাইনে

আপডেট : ১২ জানুয়ারী ২০২২, বুধবার

পুবের কলম প্রতিবেদকঃ করোনা আবহে এবার ট্রাফিক জরিমানাও অনলাইনের মাধ্যমে নেওয়ার ব্যবস্থা করছে কলকাতা পুলিশ। সেক্ষত্রে ইওয়ালেট অথবা অনলাইন ব্যাংক লেনদেনের মাধ্যমে জরিমানার টাকা মেটানোর পরিকল্পনা করছে লালবাজারের ট্রাফিক বিভাগ। খুব শীঘ্র ই এই পরিষেবা শুরু হয়ে যাবে।

জানা গিয়েছে,  এই পরিষেবা শুরু হলে অভিযুক্ত চালক বা গাড়ির মালিক সঙ্গে সঙ্গেই জরিমানা দিতে পারবেন। ইওয়ালেট অথবা তাঁর নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি অনলাইনে পুলিশের বিশেষ অ্যাকাউন্টে তিনি জমা দিতে পারবেন টাকা। কার্ড সোয়াইপ করার যন্ত্রও আধিকারিকদের হাতে দেওয়ার পরিকল্পনা চলছে। তার বদলে পুলিশের পক্ষে তাঁকে দেওয়া হবে ই-চালান। ওই চালানে ব্যক্তির পরিচয় গাড়ির নম্বর থেকে শুরু করে তিনি কত টাকা জরিমানা দিয়েছেন ও ট্রাফিক সার্জেন্টের নাম নথিভুক্ত করা থাকবে।

লালবাজারের পরিকল্পনা অনুযায়ী, প্রত্যেক ট্রাফিক সার্জেন্টদের হাতে থাকবে স্মার্টফোন। কেউ কোনও ট্রাফিক আইন ভাঙলে দূরত্ব মেনে নথিপত্র না ধরেই সেগুলি পরীক্ষা করা হবে। এরপর ট্রাফিক আধিকারিকরা তাঁদের স্মার্টফোনে ডাউনলোড করা একটি বিশেষ অ্যাপের সাহায্য নেবেন। ওই অ্যাপে সার্জেন্টদের জানাতে হবে গাড়ির নম্বর, যে চালকের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তাঁর সম্পর্কে তথ্য– কোন ধারায় ট্রাফিক আইন ভাঙা হয়েছে– কোন জায়গায় ঘটেছে ঘটনাটি। ওই অভিযোগ গৃহীত হওয়ার পর তা পৌঁছে যাবে সার্ভারে।