০১ জুলাই ২০২৫, মঙ্গলবার, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সফল হলনা পূর্ব ভারতের প্রথম ফুসফুস প্রতিস্থাপন, মারা গেলেন গ্রহীতা

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১, শনিবার
  • / 17

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ সফল হলনা পূর্ব ভারতের প্রথম ফুসফুস প্রতিস্থাপন। জীবন যুদ্ধে হার মানলেন প্রথম গ্রহীতা পাটুলির বাসিন্দা দীপক হালদার।

শুক্রবার রাত ৯টা নাগাদ চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। রাইট ভেন্ট্রিকুলার বিকল এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের জন্যই তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।

তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থার কর্মী দীপক হালদার ১০৩ ধরে কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।তার মধ্যে ৯০ দিন ছিলেন একমো (এক্সট্রা-কর্পোরিয়াল মেমব্রেন অক্সিজেনেশন) সাপোর্টে। বাম ফুসফুস সম্পূর্ন বিকল হয়ে যাওয়ার ফলে ডান ফুসফুসের ওপর চাপ পড়ছিল। এর ফলে অবিলম্বে তাঁর ফুসফুস প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন পড়ে।

এরপরেই মরণোত্তর অঙ্গদানের সিদ্ধান্ত নেওয়া সুরাটের এক পঞ্চাশোর্ধ্ব ব্যক্তির ফুসফুস প্রতিস্থাপিত  করা হয় দীপকের দেহে। সাত ঘণ্টা ধরে চলে অস্ত্রপচার। চিকিৎসক কুণাল সরকারের নেতৃত্বে এই অস্ত্রপচার করা হয়। উল্লেখ্য রাজ্যে একমাত্র দুটি হাসপাতালের ফুসফুস প্রতিস্থাপনের লাইসেন্স আছে। এক সরকারি হাসপাতাল এসএসকেএম এবং অন্যটি একটি বেসরকারি হাসপাতাল।

Tag :

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

সফল হলনা পূর্ব ভারতের প্রথম ফুসফুস প্রতিস্থাপন, মারা গেলেন গ্রহীতা

আপডেট : ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১, শনিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ সফল হলনা পূর্ব ভারতের প্রথম ফুসফুস প্রতিস্থাপন। জীবন যুদ্ধে হার মানলেন প্রথম গ্রহীতা পাটুলির বাসিন্দা দীপক হালদার।

শুক্রবার রাত ৯টা নাগাদ চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। রাইট ভেন্ট্রিকুলার বিকল এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের জন্যই তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।

তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থার কর্মী দীপক হালদার ১০৩ ধরে কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।তার মধ্যে ৯০ দিন ছিলেন একমো (এক্সট্রা-কর্পোরিয়াল মেমব্রেন অক্সিজেনেশন) সাপোর্টে। বাম ফুসফুস সম্পূর্ন বিকল হয়ে যাওয়ার ফলে ডান ফুসফুসের ওপর চাপ পড়ছিল। এর ফলে অবিলম্বে তাঁর ফুসফুস প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন পড়ে।

এরপরেই মরণোত্তর অঙ্গদানের সিদ্ধান্ত নেওয়া সুরাটের এক পঞ্চাশোর্ধ্ব ব্যক্তির ফুসফুস প্রতিস্থাপিত  করা হয় দীপকের দেহে। সাত ঘণ্টা ধরে চলে অস্ত্রপচার। চিকিৎসক কুণাল সরকারের নেতৃত্বে এই অস্ত্রপচার করা হয়। উল্লেখ্য রাজ্যে একমাত্র দুটি হাসপাতালের ফুসফুস প্রতিস্থাপনের লাইসেন্স আছে। এক সরকারি হাসপাতাল এসএসকেএম এবং অন্যটি একটি বেসরকারি হাসপাতাল।