পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ করোনা পজিটিভ অনুব্রত মন্ডল। আজ বুধবারই তাঁর ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়।আসানসোল সংশোধনাগারে প্রবেশ

পুবেরকলম ওয়েবডেস্কঃ অনুব্রত মন্ডল সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন বৃহস্পতিবার । যা নিয়ে ইতিমধ্যেই তোলপাড় রাজ্যরাজনীতি। বিরোধী দলের নেতারাও  নেমে পড়েছেন

দেবশ্রী মজুমদার, বোলপুর: ‘আমি চোরও নই, ডাকাতও নই, আমি শিবের ভক্ত। ওরা ফলস কারণে ডাকছে’। মঙ্গলবার বোলপুরে দলীয় কার্যালয়ে ২১

  পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ বারংবার এড়িয়ে গিয়েছেন সিবিআইয়ের জেরা। নিজাম প্যালেসে যেতে গিয়েও গাড়ি ঘুরিয়ে সোজা গিয়ে এসএসকেএম হাসাপাতালের উডবার্ন

পুবের কলম প্রতিবেদকঃ ভোট পরবর্তী হিংসা  ঘটনায় অনুব্রত মণ্ডলকে এবার ফের নোটিশ দিল সিবিআই।  রবিবার তাঁকে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দিতে

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ শুক্রবার ১৬ দিন বাদে এসএসকেএম থেকে ছাড়া পান বীরভূমের দাপুটে নেতা অনুব্রত মন্ডল। তারপরেই কেষ্টকে ফের তলব

পুবের কলম প্রতিবেদকঃ এসএসকেএম হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরলেন অনুব্রত মণ্ডল। হাসপাতাল সূত্রে বলা হচ্ছে– বীরভূমের তৃণমূল সভাপতি এখন অনেকটাই সুস্থ।

  পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ আপাতত অনুব্রত মন্ডল কে নিয়ে তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি। বুধবার সকালে পেটে ব্যাথা ও অন্যান্য শারিরীক সমস্যা

দেবশ্রী মজুমদার, রামপুরহাট:    স্বরোজগার নিগমের চেয়ারম্যান হওয়ার পর রামপুরহাট দলীয় কার্যালয়ে ঘুরে গেলেন অনুব্রত মণ্ডল। অনুব্রত এইদিন বলেন, আমি সবলা

দেবশ্রী মজুমদার, বোলপুর: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সবাই মডেল করছে। ২০২১-এ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দেখিয়ে দিয়েছেন কিভাবে ভোট করতে হয়, সমস্ত মানুষের জন্য উন্নয়নও সমান ভাবে করে গেছেন। তার দেখানো পথেই দেশের অনান্য রাজ্যের নেতারা ফলো করছে… ভয় পেয়েছে বিজেপি”। আসলে বিজেপির অবস্থা অত্যন্ত খারাপ, জনপ্রিয়তা তলানিতে গিয়ে ঠিকেছে।” অনুব্রত মণ্ডল বলেন, “২০২৪ –এ যে খেলা খেলবে ভারতবর্ষের মানুষ, সেখানে একবারে গোল দিয়ে, লাড্ডু খাইয়ে বিজেপিকে বাড়ি পাঠিয়ে দেবে। ভয়ঙ্কর গোল দেবে,  ওরা গোল নিতে পারবে না। আবার বলছি, ২০২৪ –এ যে খেলা খেলবে ভারতবর্ষের মানুষ, সেখানে একবারে গোল দিয়ে, লাড্ডু খাইয়ে বিজেপিকে বাড়ি পাঠিয়ে দেবে। ভয়ঙ্কর গোল দেবে, গোল নিতে পারবে না।  কৃষি আইন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়ে এভাবেই প্রতিক্রিয়া দেন বীরভূম জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। শুক্রবার দুপুরে বোলপুরে নিজের বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে অনুব্রত মণ্ডল বলেন যে, বিজেপির জনপ্রিয়তা তলানিতে গিয়ে পৌঁছেছে। তাছাড়া সামনেই উত্তরপ্রদেশ, পাঞ্জাবে ভোট –তাই বাধ্য হয়েই কৃষি আইন প্রত্যাহার করতে বাধ্য হল কেন্দ্রীয় সরকার। তিনি বলেন, “শুধু কৃষি আইন কেন, অনেক কিছুই পাল্টাবে। দেশটাকে শেষ করে দিল। ৬০০ কৃষকের মৃত্যু। কৃষকরা এখনো রাজপথে রয়েছেন। ভারতবর্ষের মানুষকে আমি বলবো, প্রধানমন্ত্রীর ফাঁদে যেন কেউ না পড়ে। তাঁর কথায়- এখন একটাই স্লোগান, বিজেপি হাটাও, দেশ বাঁচাও। আসলে সামনে পাঞ্জাব এবং উত্তরপ্রদেশে নির্বাচন। তাই বাধ্য হয়ে ক্ষমা চাইছে প্রধানমন্ত্রী… এমনি ক্ষমা চাইছে…?”