৩০ এপ্রিল ২০২৫, বুধবার, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মাছ উৎপাদনে এবছরেই দেশের এক নম্বরে যাবে রাজ্য, বিধানসভায় মৎস্যমন্ত্রী

সুস্মিতা
  • আপডেট : ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, সোমবার
  • / 25

পুবের কলম প্রতিবেদক : চলতি বছরেই মাছ উৎপাদনে দেশের মধ্যে এক নম্বর স্থানে পৌঁছে যাবে বাংলা। সোমবার বিধানসভার প্রশ্নোত্তর পর্বে বিধায়ক মধুসূদন বাগের প্রশ্নের উত্তরে একথা জানালেন মৎস্যমন্ত্রী বিপ্লব রায়চৌধুরী।বর্তমানে মাছ উৎপাদনের নিরিখে গোটা দেশের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। এখন রাজ্যের চাহিদার থেকে উৎপাদন বেশি। সরকারিভাবে আর বাইরে থেকে মাছ আমদানি করতে হয় না। মাছের বীজ উৎপাদনে সারাদেশের মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ।
রাজ্যের ‘জল ধরো জল ভরো’ প্রকল্পে জলাশয় তৈরি করে প্রচুর পরিমাণে মাছের বীজ উৎপাদন করা হচ্ছে। আগামী দিনে মাছ যাতে মানুষের বাড়ির দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া যায় সেজন্য সুফল বাংলার মতো মৎস্য স্টল খোলা হচ্ছে। আগ্রহী স্বনির্ভর গোষ্ঠী ও মৎস্য সমবায়গুলিকে এইসব বিপনী চালানোর দায়িত্ব দেওয়া হবে। ১০০ টি এই ধরনের বিক্রয় কেন্দ্র খোলার পরিকল্পনা করা হয়েছে বলে জানান মৎস্য মন্ত্রী। প্রাথমিক পর্বে সুফল বাংলার এই ৩৫টি মৎস্য বিপণী গড়ে তুলতে খরচ হবে আড়াই কোটি টাকার মতো। ওই স্টল গুলির মধ্যে দক্ষিণ কলকাতায় পাঁচটি, উত্তর কলকাতায় তিনটি, সল্টলেকে একটি এবং নিউটনের তিনটি স্টল খোলা হবে জানা গিয়েছে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

মাছ উৎপাদনে এবছরেই দেশের এক নম্বরে যাবে রাজ্য, বিধানসভায় মৎস্যমন্ত্রী

আপডেট : ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, সোমবার

পুবের কলম প্রতিবেদক : চলতি বছরেই মাছ উৎপাদনে দেশের মধ্যে এক নম্বর স্থানে পৌঁছে যাবে বাংলা। সোমবার বিধানসভার প্রশ্নোত্তর পর্বে বিধায়ক মধুসূদন বাগের প্রশ্নের উত্তরে একথা জানালেন মৎস্যমন্ত্রী বিপ্লব রায়চৌধুরী।বর্তমানে মাছ উৎপাদনের নিরিখে গোটা দেশের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। এখন রাজ্যের চাহিদার থেকে উৎপাদন বেশি। সরকারিভাবে আর বাইরে থেকে মাছ আমদানি করতে হয় না। মাছের বীজ উৎপাদনে সারাদেশের মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ।
রাজ্যের ‘জল ধরো জল ভরো’ প্রকল্পে জলাশয় তৈরি করে প্রচুর পরিমাণে মাছের বীজ উৎপাদন করা হচ্ছে। আগামী দিনে মাছ যাতে মানুষের বাড়ির দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া যায় সেজন্য সুফল বাংলার মতো মৎস্য স্টল খোলা হচ্ছে। আগ্রহী স্বনির্ভর গোষ্ঠী ও মৎস্য সমবায়গুলিকে এইসব বিপনী চালানোর দায়িত্ব দেওয়া হবে। ১০০ টি এই ধরনের বিক্রয় কেন্দ্র খোলার পরিকল্পনা করা হয়েছে বলে জানান মৎস্য মন্ত্রী। প্রাথমিক পর্বে সুফল বাংলার এই ৩৫টি মৎস্য বিপণী গড়ে তুলতে খরচ হবে আড়াই কোটি টাকার মতো। ওই স্টল গুলির মধ্যে দক্ষিণ কলকাতায় পাঁচটি, উত্তর কলকাতায় তিনটি, সল্টলেকে একটি এবং নিউটনের তিনটি স্টল খোলা হবে জানা গিয়েছে।