৩০ এপ্রিল ২০২৫, বুধবার, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সেনা সংখ্যা কমাবে শ্রীলঙ্কা

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৪ জানুয়ারী ২০২৩, শনিবার
  • / 15

 পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: সামরিক ব্যয় কমাতে অর্থনৈতিক সংকটে পড়া শ্রীলঙ্কা তাদের সামরিক বাহিনীর সদস্য সংখ্যা কমানোর কথা ভাবছে। আগামী বছরের মধ্যে দেশটি তাদের সামরিক বাহিনীর সদস্য সংখ্যা তিন ভাগের একভাগ কমিয়ে ১ লক্ষ ৩৫ হাজারে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে তা ১ লক্ষে নামিয়ে আনবে। শুক্রবার দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী প্রেমিথা বান্দারা থেনাকুন সামরিক বাহিনীর সদস্য সংখ্যা কমিয়ে আনার এই ঘোষণা দেন। থেনাকুন বলেছেন, ‘সামরিক ব্যয় মূলত রাষ্ট্রের খরচের খাতে থাকে। আমাদের এই পদক্ষেপের লক্ষ্য হচ্ছে ২০৩০ সালের মধ্যে প্রতিরক্ষা বিভাগকে দক্ষ ও ভারসাম্যপূর্ণ করে তোলা।’ এখন দেশটির সামরিক বাহিনীর সক্রিয় সদস্যের সংখ্যা ২ লক্ষের সামান্য বেশি। কলম্বোভিত্তিক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক ভেরিত রিসার্চের তথ্যানুযায়ী, শ্রীলঙ্কা তাদের প্রতিরক্ষা খাতে সবচেয়ে বেশি ব্যয় করেছিল ২০২১ সালে, সেসময় তাদের জিডিপির ২.৩১%। উল্লেখ্য, বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ ফুরিয়ে যাওয়ায় গত বছর দ্বীপদেশটি যে ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে, তা থেকে উঠে দাঁড়াতে দেশটির সরকারকে এখন বাধ্য হয়ে নানা খাতে খরচ কমাতে হচ্ছে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

সেনা সংখ্যা কমাবে শ্রীলঙ্কা

আপডেট : ১৪ জানুয়ারী ২০২৩, শনিবার

 পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: সামরিক ব্যয় কমাতে অর্থনৈতিক সংকটে পড়া শ্রীলঙ্কা তাদের সামরিক বাহিনীর সদস্য সংখ্যা কমানোর কথা ভাবছে। আগামী বছরের মধ্যে দেশটি তাদের সামরিক বাহিনীর সদস্য সংখ্যা তিন ভাগের একভাগ কমিয়ে ১ লক্ষ ৩৫ হাজারে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে তা ১ লক্ষে নামিয়ে আনবে। শুক্রবার দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী প্রেমিথা বান্দারা থেনাকুন সামরিক বাহিনীর সদস্য সংখ্যা কমিয়ে আনার এই ঘোষণা দেন। থেনাকুন বলেছেন, ‘সামরিক ব্যয় মূলত রাষ্ট্রের খরচের খাতে থাকে। আমাদের এই পদক্ষেপের লক্ষ্য হচ্ছে ২০৩০ সালের মধ্যে প্রতিরক্ষা বিভাগকে দক্ষ ও ভারসাম্যপূর্ণ করে তোলা।’ এখন দেশটির সামরিক বাহিনীর সক্রিয় সদস্যের সংখ্যা ২ লক্ষের সামান্য বেশি। কলম্বোভিত্তিক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক ভেরিত রিসার্চের তথ্যানুযায়ী, শ্রীলঙ্কা তাদের প্রতিরক্ষা খাতে সবচেয়ে বেশি ব্যয় করেছিল ২০২১ সালে, সেসময় তাদের জিডিপির ২.৩১%। উল্লেখ্য, বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ ফুরিয়ে যাওয়ায় গত বছর দ্বীপদেশটি যে ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে, তা থেকে উঠে দাঁড়াতে দেশটির সরকারকে এখন বাধ্য হয়ে নানা খাতে খরচ কমাতে হচ্ছে।