১২ জুলাই ২০২৫, শনিবার, ২৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিশ্বে আজ প্রকৃত আন্তধর্মীয় সংলাপ এবং বিভিন্ন সংস্কৃতির স্বীকৃতির বিশেষ প্রয়োজন

পুবের কলম
  • আপডেট : ২০ নভেম্বর ২০২১, শনিবার
  • / 7

রফিকুল হাসান: আজকের দিনে আন্তধর্মীয় বা আন্তবিশ্বাস সংলাপ পৃথিবীর জন্য খুবই জরুরি। সেইসঙ্গে প্রয়োজন মাল্টিকালচারিজম বা একইসঙ্গে বিভিন্ন সংস্কৃতির সহাবস্থান বিষয়টি। বেঙ্গল ইন্সটিটিউটি অফ মাল্টিকালচারাল স্টাডিজ নামে নতুন গড়ে ওঠা একটি সংস্থা কলকাতার উর্দু অ্যাকাডেমিতে আয়োজন করেছিল ইসলাম, ইন্টারফেইথ ডায়লগ অ্যান্ড মাল্টিকালচারিজম: দ্য রোল অফ ডা. আতাউল্লাহ সিদ্দিকি।
ডা. আতাউল্লাহ সিদ্দিকি ছিলেন আমাদের বাংলারই সন্তান। কালিম্পংয়ে ছিল তাঁর বাড়ি ও বেড়ে ওঠা। ১৯৮২ সালে তিনি চলে যান ইংল্যান্ডের ইসলামিক ফাউন্ডেশনে। তাঁর প্রচেষ্টায় শুধু ইউকে নয়, ইউরোপেও ইন্টারফেইথ ডায়লগ ও মাল্টিকালচারিজম নিয়ে নানা কর্মকাণ্ডের সূচনা হয়। আর এই আন্দোলনের অগ্রপথিক ও বলতে গেলে গাইড ছিলেন ডা. আতাউল্লাহ সিদ্দিকি। তাঁর বিভিন্ন পুস্তক ও বক্তৃতায় ছড়িয়ে রয়েছে এ সম্পর্কে তাঁর গবেষণার কথা, খ্রীষ্টান ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে ডা. আতাউল্লাহর সংযোগ এবং এই বিষয়ে তাঁর চিন্তা ও চেতনার কথা।
প্রধান বক্তা ছিলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. রাফাত আলি। আরও উপস্থিত ছিলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অপর এক অধ্যাপক এবং বিআইএমওসের সভাপতি আব্দুল মাতিন, পুবের কলম প্রত্রিকার সম্পাদক ও প্রাক্তন সাংসদ আহমদ হাসান ইমরান, সাংবাদিক নুরুল্লাহ জাভেদ, ইমতিয়াজ সাহেব, বিআইএমএসের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক রবিউল ইসলাম সহ বিশিষ্টজনেরা।
বিভিন্ন কালচার বা সংস্কৃতিকে জানা ও অপরকে জানানোর বিষয়টি যুক্তি ও তথ্য সহযোগে বিশিষ্টদের সামনে উপস্থাপন করেন ড. রাফাত আলি। তাঁর মতে, ডা. আতাউল্লাহ সিদ্দিকি আলোচিত বিষয়টির বীজ বপন করে গেছেন বিশ্বজুড়ে।

Tag :

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

বিশ্বে আজ প্রকৃত আন্তধর্মীয় সংলাপ এবং বিভিন্ন সংস্কৃতির স্বীকৃতির বিশেষ প্রয়োজন

আপডেট : ২০ নভেম্বর ২০২১, শনিবার

রফিকুল হাসান: আজকের দিনে আন্তধর্মীয় বা আন্তবিশ্বাস সংলাপ পৃথিবীর জন্য খুবই জরুরি। সেইসঙ্গে প্রয়োজন মাল্টিকালচারিজম বা একইসঙ্গে বিভিন্ন সংস্কৃতির সহাবস্থান বিষয়টি। বেঙ্গল ইন্সটিটিউটি অফ মাল্টিকালচারাল স্টাডিজ নামে নতুন গড়ে ওঠা একটি সংস্থা কলকাতার উর্দু অ্যাকাডেমিতে আয়োজন করেছিল ইসলাম, ইন্টারফেইথ ডায়লগ অ্যান্ড মাল্টিকালচারিজম: দ্য রোল অফ ডা. আতাউল্লাহ সিদ্দিকি।
ডা. আতাউল্লাহ সিদ্দিকি ছিলেন আমাদের বাংলারই সন্তান। কালিম্পংয়ে ছিল তাঁর বাড়ি ও বেড়ে ওঠা। ১৯৮২ সালে তিনি চলে যান ইংল্যান্ডের ইসলামিক ফাউন্ডেশনে। তাঁর প্রচেষ্টায় শুধু ইউকে নয়, ইউরোপেও ইন্টারফেইথ ডায়লগ ও মাল্টিকালচারিজম নিয়ে নানা কর্মকাণ্ডের সূচনা হয়। আর এই আন্দোলনের অগ্রপথিক ও বলতে গেলে গাইড ছিলেন ডা. আতাউল্লাহ সিদ্দিকি। তাঁর বিভিন্ন পুস্তক ও বক্তৃতায় ছড়িয়ে রয়েছে এ সম্পর্কে তাঁর গবেষণার কথা, খ্রীষ্টান ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে ডা. আতাউল্লাহর সংযোগ এবং এই বিষয়ে তাঁর চিন্তা ও চেতনার কথা।
প্রধান বক্তা ছিলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. রাফাত আলি। আরও উপস্থিত ছিলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অপর এক অধ্যাপক এবং বিআইএমওসের সভাপতি আব্দুল মাতিন, পুবের কলম প্রত্রিকার সম্পাদক ও প্রাক্তন সাংসদ আহমদ হাসান ইমরান, সাংবাদিক নুরুল্লাহ জাভেদ, ইমতিয়াজ সাহেব, বিআইএমএসের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক রবিউল ইসলাম সহ বিশিষ্টজনেরা।
বিভিন্ন কালচার বা সংস্কৃতিকে জানা ও অপরকে জানানোর বিষয়টি যুক্তি ও তথ্য সহযোগে বিশিষ্টদের সামনে উপস্থাপন করেন ড. রাফাত আলি। তাঁর মতে, ডা. আতাউল্লাহ সিদ্দিকি আলোচিত বিষয়টির বীজ বপন করে গেছেন বিশ্বজুড়ে।