২১ অক্টোবর ২০২৫, মঙ্গলবার, ৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সম্পত্তির লোভ, একই পরিবারে ৩ জনের খুন কাণ্ডে গ্রেফতার পুত্র

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৫ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার
  • / 63

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: সম্পত্তির লোভে অন্ধ! ক্রোধেই বাবা, মা, বোনকে খুন দিল্লির বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ার। দিল্লিতে একই পরিবারের তিনজনের হত্যার নেপথ্যে চাঞ্চল্যকর কাহিনি সামনে এল। জানা গেছে , অভিযুক্ত যুবকের সঙ্গে প্রায়শই দ্বন্দ্ব-বিবাদ লেগে থাকত তার বাবা-মার। পরিবারের কারও সঙ্গে বনিবনা ছিল না যুবকের।

 

এমনকি বেশ কয়েকদিন আগে সম্পত্তির ভাগাভাগি নিয়ে একপ্রস্ত ঝামেলা হয় তাদের। ধৃতের মনে সন্দেহ হয়, তার বাবা সমস্ত সম্পত্তি বোনের নামে লিখে দেবে। তারপর থেকেই সকলকে খুন করার ফন্দি আটতে শুরু করে সে। বেছে নেই বাবা মার ২৫ তম বিবাহ বার্ষিকীর দিন।

 

এরপরেই বুধবার তাদের খুন করে যুবক। ঘটনার তদন্তে নেমে যদিও  ধন্দে পড়ে পুলিশ। তবে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য অর্জুনকে ডাকা হলে তার বয়ানে অসঙ্গতি লক্ষ্য করেন তদন্তকারীরা।  সওয়াল-পাল্টা সওয়ালে নিজের দোষ স্বীকার করে সে। জানায়, মা-বাবার সঙ্গে সম্পর্ক ভালো ছিল না। অর্জুন সন্দেহ করে, হয়তো দিদিকে সব সম্পত্তি লিখে দেবেন ওঁরা। সেই রাগেই মা-বাবার বিবাহবার্ষিকীর দিনে সকলকে কুপিয়ে হত্যা করে সে।

Tag :

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

সম্পত্তির লোভ, একই পরিবারে ৩ জনের খুন কাণ্ডে গ্রেফতার পুত্র

আপডেট : ৫ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: সম্পত্তির লোভে অন্ধ! ক্রোধেই বাবা, মা, বোনকে খুন দিল্লির বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ার। দিল্লিতে একই পরিবারের তিনজনের হত্যার নেপথ্যে চাঞ্চল্যকর কাহিনি সামনে এল। জানা গেছে , অভিযুক্ত যুবকের সঙ্গে প্রায়শই দ্বন্দ্ব-বিবাদ লেগে থাকত তার বাবা-মার। পরিবারের কারও সঙ্গে বনিবনা ছিল না যুবকের।

 

এমনকি বেশ কয়েকদিন আগে সম্পত্তির ভাগাভাগি নিয়ে একপ্রস্ত ঝামেলা হয় তাদের। ধৃতের মনে সন্দেহ হয়, তার বাবা সমস্ত সম্পত্তি বোনের নামে লিখে দেবে। তারপর থেকেই সকলকে খুন করার ফন্দি আটতে শুরু করে সে। বেছে নেই বাবা মার ২৫ তম বিবাহ বার্ষিকীর দিন।

 

এরপরেই বুধবার তাদের খুন করে যুবক। ঘটনার তদন্তে নেমে যদিও  ধন্দে পড়ে পুলিশ। তবে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য অর্জুনকে ডাকা হলে তার বয়ানে অসঙ্গতি লক্ষ্য করেন তদন্তকারীরা।  সওয়াল-পাল্টা সওয়ালে নিজের দোষ স্বীকার করে সে। জানায়, মা-বাবার সঙ্গে সম্পর্ক ভালো ছিল না। অর্জুন সন্দেহ করে, হয়তো দিদিকে সব সম্পত্তি লিখে দেবেন ওঁরা। সেই রাগেই মা-বাবার বিবাহবার্ষিকীর দিনে সকলকে কুপিয়ে হত্যা করে সে।