৩০ এপ্রিল ২০২৫, বুধবার, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সহযোগিতা বাড়াচ্ছে সউদি আরব-ইরান  

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৩১ মে ২০২৩, বুধবার
  • / 16

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: অর্থনৈতিক এবং বাণিজ্যিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করতে যাচ্ছে ইরান ও সউদি আরব। ইরানি বিদেশমন্ত্রী হোসেইন আমির আধুল্লাহিয়ান বলেছেন, ইরান ও সউদি আরবের মধ্যে সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তা এখন আর নিছক ‘কৌশলগত চুক্তির’ মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই।

এখন অন্য ইস্যুগুলোতেও গুরুত্ব দিচ্ছে দু’দেশ। তিনি বলেন, ইরানের বর্তমান প্রশাসনের বিদেশনীতিতে প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ককে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। এ কারণেই ইরান কয়েক মাস ধরে সউদি আরবের সঙ্গে বাগদাদ ও ওমানে নিরাপত্তা আলোচনা চালিয়ে গেছে। আমির আধুল্লাহিয়ান বলেন, শেষ পর্যন্ত চিনা প্রেসিডেন্ট জিনপিংয়ের সউদি সফরে একটি শক্তিশালী রোডম্যাপ উত্থাপিত হয়।

এর ফলে চিনা মধ্যস্থতায় তেহরান ও রিয়াধের মধ্যে সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের উদ্যোগ চূড়ান্ত হয়। ইরানের বিদেশমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এই উদ্যোগকে নিছক কৌশলগত চুক্তি বলে মনে করছি না। এ কারণে ইরান ও সউদি আরবের মধ্যে অর্থনৈতিক এবং বাণিজ্যিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এছাড়া আঞ্চলিক নিরাপত্তা, ভ্রমণ এবং অন্য ইস্যুগুলোতেও গুরুত্ব দিচ্ছে দু’দেশ।’ গত ১০ মার্চ চিনের মধ্যস্থতায় কয়েক দিনের নিবিড় আলোচনা শেষে সউদি আরব ও ইরান নিজেদের মধ্যে কূটনীতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপন এবং পরস্পরের দেশে রাষ্ট্রদূত নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

সহযোগিতা বাড়াচ্ছে সউদি আরব-ইরান  

আপডেট : ৩১ মে ২০২৩, বুধবার

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: অর্থনৈতিক এবং বাণিজ্যিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করতে যাচ্ছে ইরান ও সউদি আরব। ইরানি বিদেশমন্ত্রী হোসেইন আমির আধুল্লাহিয়ান বলেছেন, ইরান ও সউদি আরবের মধ্যে সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তা এখন আর নিছক ‘কৌশলগত চুক্তির’ মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই।

এখন অন্য ইস্যুগুলোতেও গুরুত্ব দিচ্ছে দু’দেশ। তিনি বলেন, ইরানের বর্তমান প্রশাসনের বিদেশনীতিতে প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ককে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। এ কারণেই ইরান কয়েক মাস ধরে সউদি আরবের সঙ্গে বাগদাদ ও ওমানে নিরাপত্তা আলোচনা চালিয়ে গেছে। আমির আধুল্লাহিয়ান বলেন, শেষ পর্যন্ত চিনা প্রেসিডেন্ট জিনপিংয়ের সউদি সফরে একটি শক্তিশালী রোডম্যাপ উত্থাপিত হয়।

এর ফলে চিনা মধ্যস্থতায় তেহরান ও রিয়াধের মধ্যে সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের উদ্যোগ চূড়ান্ত হয়। ইরানের বিদেশমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এই উদ্যোগকে নিছক কৌশলগত চুক্তি বলে মনে করছি না। এ কারণে ইরান ও সউদি আরবের মধ্যে অর্থনৈতিক এবং বাণিজ্যিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এছাড়া আঞ্চলিক নিরাপত্তা, ভ্রমণ এবং অন্য ইস্যুগুলোতেও গুরুত্ব দিচ্ছে দু’দেশ।’ গত ১০ মার্চ চিনের মধ্যস্থতায় কয়েক দিনের নিবিড় আলোচনা শেষে সউদি আরব ও ইরান নিজেদের মধ্যে কূটনীতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপন এবং পরস্পরের দেশে রাষ্ট্রদূত নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়।