কলকাতাThursday, 24 October 2024
  1. আজকের শিরোনাম
  2. ইতিহাস-ঐতিহ্য
  3. ক্রাইম
  4. খেলা
  5. জেলা
  6. দেশ
  7. ধর্ম ও দর্শন
  8. পর্যটন
  9. ফোটো গ্যালারি
  10. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  11. বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
  12. বিনোদন
  13. বিশ্ব-জাহান
  14. ব্লগ
  15. ভ্রমণ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে মার্কিন সাংসদদের চিঠি

FAISAL HASAN
October 24, 2024 7:46 pm
Link Copied!

ওয়াশিংটন, ২৪ অক্টোবর:  পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানসহ দেশটির সব রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন আইনপ্রণেতারা। গত বছরের আগস্টে গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে কারাগারে রয়েছেন ইমরান খান

 

স্থানীয় সময় বুধবার মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের ৬০ জনের বেশি ডেমোক্রেটিক আইনপ্রণেতা যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে চিঠি দিয়ে এই আহ্বান জানান। ইমরান খান ২০২২ সালের এপ্রিলে সংসদীয় অনাস্থা ভোটে তার প্রশাসনের পতনের পর থেকে বেশ কয়েকটি অভিযোগের মুখোমুখি হয়েছেন।

 

রাষ্ট্রদ্রোহ থেকে শুরু করে দুর্নীতি এবং একটি ‘অবৈধ বিবাহ চুক্তির’ অভিযোগে তার বিচার চলছে।

 

তবে পাকিস্তানের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী এবং তার দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) বলছে, ইমরানের বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ বানোয়াট এবং এসব করা হচ্ছে তাকে জাতীয় রাজনীতি থেকে দূরে রাখার জন্য।

 

READ MORE: ইউপি বিধানসভা নির্বাচনে প্রার্থী দেবে না কংগ্রেস, ইন্ডিয়া ব্লকের মনোনীত প্রার্থীদের সমর্থন ‘হাত’ শিবিরের

গ্রেগ ক্যাসার, জিম ম্যাকগভর্ন এবং সামার লিসহ মার্কিন কংগ্রেসের আরও ৫৯ জন সদস্য প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে পাকিস্তানের পরিস্থিতি পর্যালোচনা করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন। চিঠিতে মানবাধিকারকে দেশটির প্রতি আমেরিকান নীতির কেন্দ্রীয় স্তম্ভ হিসেবে বিবেচনা করারও আহ্বান জানিয়েছেন তারা।

মার্কিন আইনপ্রণেতারা চিঠিতে লিখেছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানসহ রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তি এবং ব্যাপক মানবাধিকার লঙ্ঘন ঠেকাতে পাকিস্তান সরকারের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের যথেষ্ট যোগাযোগের সুবিধা ব্যবহার করার জন্য আপনাকে (বাইডেনকে) অনুরোধ করছি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত পাকিস্তানের সবশেষ সাধারণ নির্বাচনেরও সমালোচনা করেছেন তারা।

 

বলেছেন, সেখানে একটি ‘ঐতিহাসিক মাত্রার অনিয়ম’ দেখা গেছে, যা দেশটিকে ‘স্বৈরাচারবাদের’ দিকে নিয়ে গেছে।

 

চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, ‘রাজনৈতিক সক্রিয়তাকে দমন করার বৃহত্তর প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে পাকিস্তান সরকার সামাজিক মাধ্যম এবং ইন্টারনেটে তার ক্র্যাকডাউন তীব্র করেছে। এটিকে তারা রাষ্ট্রবিরোধী প্রচার এবং ডিজিটাল সন্ত্রাসবাদ বলে মনে করে।’