তেহরান: ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের সময় হিজাব পরার অধিকার চেয়ে সরব হয়েছিলেন ইরানের মহিলারা। সেই অধিকার তারা আদায় করে নিয়েছিলেন। তবে হিজাব তাদের মাথা ঢেকে রাখলেও বুদ্ধির বিকাশকে ঢেকে রাখেনি। পাশ্চাত্য যেভাবে হিজাবের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করে তা মিথ্যে প্রমাণিত হয়েছে। ইরানের মেয়েরা শিক্ষাদীক্ষা, বিজ্ঞানে দারুণভাবে অগ্রসর হয়েছে ইসলামিক রেভ্যুলুশনের পর। ইরানের বিপ্লবের পর ইরানের নারীদের মধ্যে সাক্ষরতার হার আড়াই গুণ বেড়েছে। লিটারেসি মুভমেন্ট অর্গানাইজেশনের প্রধান আবদোলরেজা ফুলদভান্দ এই তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, গত ৪৫ বছরে ৮ লাখ বন্দিসহ ১ কোটি ১০ লাখ নারী সাক্ষর হয়ে উঠেছে। দেশের উন্নয়নের জন্য সাক্ষরতার তাৎপর্য তুলে ধরে ফুলদভান্দ বলেন, ১৯৭৭ থেকে বর্তমান সময়ে সাক্ষরতার হার ৪৭.৫ শতাংশ থেকে ৯৭ শতাংশে উন্নীত হয়েছে, যা জাতীয় এবং বিশ্ব উভয় ক্ষেত্রেই তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি আরও বলেন, সাক্ষরতা মানে শুধু পড়া লেখা নয়; এটি এমন দক্ষতাকে বোঝায় যা ব্যক্তিকে তার সমস্যাগুলি কার্যকরভাবে সমাধান করতে এবং বিভিন্ন পরিস্থিতিতে নিজেদের মধ্যে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সক্ষম করে তোলে। বিজ্ঞানেই ইরানের মেয়েরা ব্যাপকভাবে এগিয়েছে বলে জানা গেছে।
ব্রেকিং
- ওয়েস্ট ব্যাঙ্কে বন্ধ আল-জাজিরার সম্প্রচার
- আজমীর শরিফে চাদর পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী
- জেলেই থাকবেন চিন্ময় দাস, শুনানিতে আসামিপক্ষের ১১ আইনজীবী
- লন্ডনের মেয়র সাদিক খানকে নাইটহুড সম্মান
- ফের পারদ পতন, সপ্তাহের শেষে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা উত্তরের জেলায়
- আলু নিয়ে কালোবাজারি, ডিজি ও মুখ্যসচিবকে পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ মমতার
- নবান্নে শুরু প্রশাসনিক বৈঠক
- শেষ লড়াই! ১০ দিন পর মায়ের কোলে ছোট্ট চেতনার নিথর দেহ
- ৬৫ কোটি টাকার সাইবার জালিয়াতি! গ্রেফতার ২
- মাদক খাইয়ে বান্ধবীকে ধর্ষণ! গ্রেফতার গড়ফার যুবক
- গাড়িতে ভাঙচুর, নিজের গড়েই আক্রান্ত আরাবুল ইসলাম
- উমরাহ পালনের সর্বোচ্চ রেকর্ড, বায়তুল্লাহ্য় মেহমান ৬২ লক্ষ মু’মিন