১৯ এপ্রিল ২০২৫, শনিবার, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাতের সরকারি হাসপাতালে মিলছে না এম্বুলেন্স পরিষেবা, অভিযোগ রোগীর পরিজনদের

কিবরিয়া আনসারি
  • আপডেট : ১২ নভেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার
  • / 15

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়, বারুইপুর: সরকারি হাসপাতালে রাতে মিলছে না এম্বুলেন্স পরিষেবা। এমনই অভিযোগ তুলেছে রোগীর পরিবার। বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালে রাতে এম্বুলেন্স থাকলেও চালকদের খুঁজে পাওয়া যায় না বলে অভিযোগ। ফলে জরুরি ভিত্তিতে অন্য হাসপাতালে রোগী নিয়ে যেতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে রোগীর আত্মীয়দের। এই নিয়ে হাসপাতালের সুপারের কাছেও অভিযোগ জানিয়েছেন রোগীর পরিজনরা। এব্যাপারে বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালের সুপার ডঃ ধীরাজ রায় বলেন, আমরা এই ব্যাপারে এম্বুলেন্স চালকদের সঙ্গে কথা বলেছি। রোগীদের যাতে কোনোভাবে  হয়রানি না হয়, তা দেখতে বলা হয়েছে।

এই বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালের উপর নির্ভরশীল বারুইপুর সহ সোনারপুর, বিষ্ণুপুর, মগরাহাট, জয়নগর, কুলতলি এলাকার বাসিন্দারা। রোজই রোগীদের ভিড়ে হিমশিম খেতে হয় এখানকার চিকিৎসকদের। হাসপাতালের একেবারে পিছনে বেসরকারি এম্বুলেন্স রাখার জায়গা। সেখানে ১৫টির মতো এম্বুলেন্স থাকার কথা ঠিক করে দিয়েছিল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু রোগীর পরিজনদের অভিযোগ, রাত ১০টা পেরিয়ে গেলে এম্বুলেন্স থাকে ওই জায়গায়। তবে এম্বুলেন্স থাকলেও চালকদের সন্ধান পাওয়া যায় না। ফলে রোগীকে অন্য কোনও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার প্রয়োজন হলে এম্বুলেন্স পাওয়া যায় না। যদিও এব্যাপারে এম্বুলেন্স চালকরা মুখ খুলতে চাননি।

Tag :

প্রতিবেদক

কিবরিয়া আনসারি

Kibria obtained a master's degree in journalism from Aliah University. He has been in journalism since 2018, gaining work experience in multiple organizations. Focused and sincere about his work, Kibria is currently employed at the desk of Purber Kalom.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

রাতের সরকারি হাসপাতালে মিলছে না এম্বুলেন্স পরিষেবা, অভিযোগ রোগীর পরিজনদের

আপডেট : ১২ নভেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়, বারুইপুর: সরকারি হাসপাতালে রাতে মিলছে না এম্বুলেন্স পরিষেবা। এমনই অভিযোগ তুলেছে রোগীর পরিবার। বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালে রাতে এম্বুলেন্স থাকলেও চালকদের খুঁজে পাওয়া যায় না বলে অভিযোগ। ফলে জরুরি ভিত্তিতে অন্য হাসপাতালে রোগী নিয়ে যেতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে রোগীর আত্মীয়দের। এই নিয়ে হাসপাতালের সুপারের কাছেও অভিযোগ জানিয়েছেন রোগীর পরিজনরা। এব্যাপারে বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালের সুপার ডঃ ধীরাজ রায় বলেন, আমরা এই ব্যাপারে এম্বুলেন্স চালকদের সঙ্গে কথা বলেছি। রোগীদের যাতে কোনোভাবে  হয়রানি না হয়, তা দেখতে বলা হয়েছে।

এই বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালের উপর নির্ভরশীল বারুইপুর সহ সোনারপুর, বিষ্ণুপুর, মগরাহাট, জয়নগর, কুলতলি এলাকার বাসিন্দারা। রোজই রোগীদের ভিড়ে হিমশিম খেতে হয় এখানকার চিকিৎসকদের। হাসপাতালের একেবারে পিছনে বেসরকারি এম্বুলেন্স রাখার জায়গা। সেখানে ১৫টির মতো এম্বুলেন্স থাকার কথা ঠিক করে দিয়েছিল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু রোগীর পরিজনদের অভিযোগ, রাত ১০টা পেরিয়ে গেলে এম্বুলেন্স থাকে ওই জায়গায়। তবে এম্বুলেন্স থাকলেও চালকদের সন্ধান পাওয়া যায় না। ফলে রোগীকে অন্য কোনও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার প্রয়োজন হলে এম্বুলেন্স পাওয়া যায় না। যদিও এব্যাপারে এম্বুলেন্স চালকরা মুখ খুলতে চাননি।