কলকাতাTuesday, 15 February 2022
  1. আজকের শিরোনাম
  2. ইতিহাস-ঐতিহ্য
  3. ক্রাইম
  4. খেলা
  5. জেলা
  6. দেশ
  7. ধর্ম ও দর্শন
  8. পর্যটন
  9. ফোটো গ্যালারি
  10. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  11. বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
  12. বিনোদন
  13. বিশ্ব-জাহান
  14. ব্লগ
  15. ভ্রমণ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

২২ ফেব্রুয়ারি থেকে জেলায় জেলায় অ্যাডমিট কার্ড মাদ্রাসা পর্ষদের

mtik
February 15, 2022 7:38 pm
Link Copied!

আবদুল ওদুদঃ আগামী ৭ মার্চ শুরু হচ্ছে হাই মাদ্রাসা, আলিম এবং ফাজিলের পরীক্ষা। করোনা পরিস্থিতিতে কীভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে, সেই সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে ইতিমধ্যই, পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদ জেলায় জেলায় প্রশাসনের আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠক করেছেন।

পরিবহন স্বাস্থ্য বিদ্যুৎ ব্যবস্থার যতায়ত রাখতে নানা ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। পরীক্ষা কেন্দ্রগুলিতে রাখা হচ্ছে আইসোলেশন ওয়ার্ড।

স্বাস্থ্য দফতরও যাতে সক্রিয় থাকে সে বিষয় নিয়েও আলোচনা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মাদ্রাসা সভাপতি ড. আবু তাগের কমরুদ্দিন।

মঙ্গলবার তিনি জানান, ৭ মার্চ-এর কথা মাথায় রেখে আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে জেলায় জেলায় পরীক্ষার্থীদের অ্যাডমিট কার্ড পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। এর পরই প্রত্যেক স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছাত্র ছাত্রীদের হাতে অ্যাডমিট কার্ড তুলে দেবেন।

বোর্ড সভাপতি জানান, পরীক্ষার আগেই যাতে প্রত্যেক পরীক্ষার্থীর হাতে অ্যাডমিট কার্ড পৌঁছায় সেই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। প্রত্যেক প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব অ্যাডমিট পৌঁছে দেওয়া কাজেই পরীক্ষার আগেই অ্যাডমিট কার্ড বিতরণ করতে হবে বলে তিনি জানান।

এদিন বোর্ড সভাপতি আরও জানান, সে সমস্ত এলাকায় হাই মাদ্রাসা, আলিম এবং ফাজিল পরীক্ষার সেন্টার হবে,  সেই সমস্ত সেন্টারের কর্ম কর্তাদের আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে বিডিও, বিএমওএইচ বিদ্যুৎদফতর থানা এবং মহকুমা শাসকের সঙ্গে বৈঠক করতে হবে।

পরীক্ষার নির্ঘন্ট মেনে ২৮ ফেরুয়ারি মধ্যে পরীক্ষা সেন্টারগুলির প্রস্তুতিও সম্পন্ন করতে হবে বলে বোর্ড সভাপতি জানান।

এবছর পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কেমন এমন প্রশ্নের উত্তরে সভাপতি জানান, এবছর ১২ থেকে ১৫ শতাংশ পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। ২০২২ সালের অন্তত লক্ষাধিক ছাত্র ছাত্রী পরীক্ষা দেবে। যা নয়া রেকর্ড। এতদিন ৬০ থেকে ৬৫ হাজারে মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকত।

জনাব আবু তাহের কমরুদ্দিন বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য নানা প্রকল্প চালু করেছেন। তার ফলশ্রুতি মিলেছে। মাদ্রাসা পর্ষদ স্কুলছুট কমিয়ে বিদ্যালয়মুখী করতে পেরেছে। আর তার জন্যই পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে।