পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: লাদাকের ভিতরে ৪,০৬৪ বর্গ কিলোমিটার ঢুকে এসেছে চিন। কিন্তু তা প্রকাশ করা হচ্ছে না। তিনি বহুবার আরটিআই মাধ্যমে জানতে চেয়েছেন দেশের ভিতরে কতটা ঢুকে এসেছে চিন, জানাক মোদি সরকার। কিন্তু কেউ কোনো জবাব দেয়নি। বাধ্য হয়ে আমাকে আদালতের দ্বারস্ত হতে হয়েছে।
সেখানেও যাতে আমি প্রকৃত তথ্য জানতে না পারি সে চেষ্টা করেছে মোদি সরকার। এমনই অভিযোগ করেছেন বিজেপি নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামী। তিনি বলেন, চিন আমাদের দেশের ভিতরে কত বর্গ কিলোমিটার ঢুকে এসেছে তা জানার অধিকার দেশের মানুষের আছে।
আজ পৃথিবীর আকাশে দুটো চাঁদ, বিরল মহাজাগতিক দৃশ্য
হাসিনা-ডোভাল সাক্ষাৎ, প্রধানমন্ত্রী মোদিকে বিস্তারিত রিপোর্ট দেবেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
তেরঙ্গা উত্তোলন প্রত্যক্ষ করা আনন্দের, স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে দেশেবাসীকে শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতির
সুব্রহ্মণ্যমের অভিযোগ, গান্ধিরাও চিনা আক্রমণ নিয়ে বিশেষ কিছু বলে না। মোদিও কিছু বলছেন না। তাহলে কি মোদির সঙ্গেও চিনের আলাদা করে কোনও চুক্তি হয়েছে? তা না হলে কেন বারবার আমাকে আসল সত্য জানাতে বাধা দিচ্ছে মোদি সরকার? প্রশ্ন স্বামীর।
২০২২ এর নভেম্বরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে স্বামী একটি আরটিআই দাখিল করেছিলেন। জানতে চেয়েছিলেন। ‘১৯৯৬ সালের লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোল মেনে নিয়েছিল চিন ও ভারত দুই দেশই। তাহলে চিন এইভাবে আগ্রাসন চালাচ্ছে কীভাবে?’ স্বামী বলেছেন, তিনি তাঁর পিটিশনে আরও জানতে চেয়েছিলেন, ২০১৪ সালের পর আমরা কত পরিমাণ সার্বভৌম জমি হারিয়েছি।
২০২৩ -এর ৯ অক্টোবর এই বিজেপি নেতা, কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে ‘ভারতীয় ভূখণ্ডে চিনা দখলদারির’ বিশদ তথ্য জানতে না পেরে শেষপর্যন্ত দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন।
প্রসঙ্গত,জম্মু কাশ্মীরের ডোডা জেলায় জঙ্গি হামলায় ৫ ভারতীয় সেনা নিহত হওয়ার পর মোদি সরকারকে বিধেছিলেন স্বামী। চিনা আগ্রাসনের খোঁচা দিয়ে তিনি বলেছিলেন, এবার কি মোদি বলেবেন, ‘কোই বাহার সে আয়া নেহি আউর কোই ইহাঁ মারা নেহি।