পুবের কলম প্রতিবেদক: আর্থিক সংকটে লাগাম টানতে বাজেটকৃত ৬০ শতাংশ টাকায় বিভাগীয় কাজগুলি সম্পাদন করে তার যাবতীয় নথি জমা দিলেই বাকি টাকা অনুমোদন করা হবে।
উল্লেখ্য, গত অর্থবর্ষে কর নির্ধারণ ও আদায় আশানুরূপ না হওয়াতেই এই ঘাটতি বাজেট পেশ হয়েছে বলে ইতিমধ্যেই স্বীকার করে নিয়েছেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। বাজেটে উল্লেখ করা হয়েছিল, মহামারীর সময় নাগরিকদের আর্থিক সমস্যা মাথা রেখে বকেয়া সম্পত্তিকর পরিশোধের আহ্বান জানিয়ে ওয়াইভার স্কীম ২০২০ চালু হয়েছিল এই প্রকল্পে ৯৫ হাজার করদাতা আবেদন করে ছিলেন। কিন্তু এর মধ্যে প্রায় ৭০ হাজার করদাতা তাদের বকেয়া পরিশোধ করেছেন মাত্র। ফলে ঘাটতি অনেকটাই বেড়ে যায়। এই অবস্থায় প্রথমেই রাশ না টানলে পরে সামাল দেওয়া মুশকিল হয়ে পরে মত পুরকর্তাদের।
এক আধিকারিকের কথায়, চলতি আর্থিক বর্ষের বাজেট পেশ হওয়ার সময় দেখা যায়, ওই খরচে রাশ টানায় সুফলও মিলেছে। ঘাটতির পরিমাণ গত আর্থিক বর্ষের থেকে এবার অনেকটাই কমে গিয়েছে। তাই এবারও খরচের প্রশ্নে রাশ টেনে ধরা শ্রেয় বলে মনে করেছেন পুর কর্তারা।