ক্লিনজিং
গরমে ঘামে এ সময় সব ধরনের ত্বকেই কমবেশি তেল জমে। ত্বকের ধরন তৈলাক্ত হলে তো কথাই নেই। এমন ত্বকে গ্রন্থি বেশি থাকায় প্রচুর তেল বের হয়।
ঈদের আগে কাজের চাপ থাকবেই। তার ওপর গরমের হ্যাপা তো আছেই। সব মিলিয়ে ত্বকের ওপর ধকলটাও কম যায় না। এ জন্য ঈদের এক সপ্তাহ আগে থেকেই ত্বককে রোজ খানিকটা সময় দিন।
ত্বকের যত্নে কাঁচা আম
বিশ্বের প্রাচীনট 'ডেজার্ট', যার সঙ্গে জড়িয়ে আছে ইসলামের ইতিহাস
গরমে চুল সুন্দর, ঝলমলে রাখবেন কিভাবে, জানুন ঘরোয় উপায়
ক্লিনজিং
গরমে ঘামে এ সময় সব ধরনের ত্বকেই কমবেশি তেল জমে। ত্বকের ধরন তৈলাক্ত হলে তো কথাই নেই। এমন ত্বকে গ্রন্থি বেশি থাকায় প্রচুর তেল বের হয়।
ময়েশ্চারাইজার
শুষ্ক ত্বকের জন্য ক্লিনজিং যেমন জরুরি তেমনি ময়েশ্চারাইজারও। এ সময় ক্লিনজিং ময়েশ্চারাইজিং ও সানস্ক্রিন ব্যবহারেই ত্বক সুস্থ রাখা সম্ভব। আবহাওয়া যেমনই হোক, ঘরে বা বাইরে বিভিন্ন কারণে আর্দ্রতা হারিয়ে ত্বক শুষ্ক ও নিষ্প্রাণ হয়ে ওঠে।
ময়েশ্চারাইজার ত্বকের আর্দ্রতার অভাব পূরণ করে। ত্বকের কোমলতা ধরে রাখে। শুষ্ক ত্বকের জন্য অয়েলবেজড, তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ওয়াটারবেজড ময়েশ্চারাইজার বেছে নিন।
ফেসপ্যাক
এমন ত্বকের জন্য মুলতানি মাটির প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। গোলাপজলের সঙ্গে মুলতানি মাটি ও এক চা চামচ মধু মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। তৈলাক্ত, শুষ্ক ও স্বাভাবিক সব ধরনের ত্বকের জন্য এটি বেশ ভালো একটি মাস্ক। শুষ্ক ত্বকে আভা কম থাকায় প্রাণহীন দেখায়। এ জন্য ত্বকে উজ্জ্বলতা আনে এমন প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। এক টেবিল চামচ কাঁচা দুধ, সামান্য হলুদ ও কয়েক ফোঁটা ভ্যাসলিন মিশিয়ে ত্বকে মালিশ করুন। এরপর ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে এক সপ্তাহেই ত্বকে দীপ্তি চলে আসবে। স্বাভাবিক ত্বকে পাকা পেঁপের প্যাক খুব উপকারী। এক টুকরা পাকা পেঁপে নিয়ে সেটা মুখে ও গলায় ঘষে কিছুক্ষণ রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকে জেল্লা ফুটবে।
পুষ্টিকর খাবার
লেবুর শরবত, মাল্টা বা কমলার রস, পেয়ারা, আমলকী ইত্যাদি খাদ্য তালিকায় রাখুন। টক দই খেতে পারেন। এতে তৈলাক্ত ভাব কমবে, ত্বক ভালো থাকবে। যাদের শুষ্ক ত্বক, তাদের গরমেও সমস্যা হতে পারে। খাদ্যতালিকায় পানি রাখতে হবে, সঙ্গে তরল খাবার। ফলের রস খাবেন।