পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: পশ্চিমবাংলায় পালাবদলের পর বিভিন্ন হাতের কাজ, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প-পণ্যকে বাজারজাত করার জন্য উদ্যোগ নেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুধু তাই নয়, বাংলার ঐতিহ্যের এইসব পণ্যের গুণমান ও হেরিটেজের কথা ভেবে জিআই (জিওগ্রাফিক্যাল ইন্ডিকেশন) ট্যাগ পেতে উদ্যোগও নেওয়া হয়। তাতে সাফল্যও মিলেছে।
এই সাফল্যের তালিকায় আছে বাংলার বিভিন্ন শাড়ির জিআই ট্যাগ প্রাপ্তি। এর সুফল ভোগ করছেন গ্রাম বাংলার অসংখ্য শিল্পী। গ্রামীণ শিল্পের সঙ্গে যুক্ত মানুষরা একদিকে যেমন আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন, একইসঙ্গে বাংলার উৎপাদিত পণ্য বিশ্বের দরবারেও জায়গা করে নিচ্ছে। আর এই গৌরব উদ্যাপনকে স্মরণীয় করতে বিশেষ উদ্যোগ নিল বাংলার শাড়ি। এবার বিশেষ ছাড়ে কেনা যাবে বাংলার বিভিন্ন ধরণের শাড়ি।
আরজিকর কাণ্ডে বিস্ফোরক ধৃতের দিদি, 'কঠিন শাস্তি চাই, ওর দেহও নিতে চাই না'
বৃষ্টি নিয়ে বড়সড় আপডেট দিল, আবহাওয়া দফতর
'No safety, No Duty' আমরা এখানে মরতে আসিনি... আরজিকর কাণ্ডে দেশজুড়ে কর্মবিরতি চিকিৎসকদের, সামিল দিল্লির এইমস
জানা গিয়েছে, গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যের যে সমস্ত শাড়ি রয়েছে সেগুলির মধ্যে আছে শান্তিপুরী, ধনিয়াখালি, বালুচরি, কোরিয়াল, গরদ, টাঙ্গাইল ইত্যাদি। এই শাড়িগুলোকে একসঙ্গে এক ছাদের তলায় বিক্রি করার জন্য ‘বাংলার শাড়ি’ নাম দিয়ে একটি বিশেষ অনলাইন পোর্টাল করা হয়েছে।
একইসঙ্গে রাজ্য সরকারের উদ্যোগে বিভিন্ন জায়গায় বাংলার শাড়ির আউটলেট খোলা হয়েছে। এই আউটলেটগুলোতে সারা বছর এই ধরনের নানান শাড়ি মেলে। তাতে কেনাকাটায় মিলবে ছাড়।