বৃহস্পতিবার জোহরের নামায বাদ বয়েরা গ্রামে হাজার হাজার মানুষ জানাজা নামাযে সামিল হন। মরহুমের জানাজা নামায পড়ান মুফতি আবুবকর সাহেব।
জানাজা নামায শেষে হাজার হাজার মুসল্লিদের নিয়ে হাজী সাহেবের রুহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া চান ফুরফুরা শরীফের পীরজাদা তোহা সিদ্দিকী সাহেব। বয়েড়া গ্রামের মসজিদ সংলগ্ন কবরস্থানে দাফন করা হয় তাঁকে। দাফন শেষে দোয়া করেন বসিরহাট দরবার শরীফের পীরজাদা শরফুল আমীন
সাহেব।
হাজী নুরুল ইসলামের নামাযে জানাজায় সামিল হন মন্ত্রী জাভেদ খান, বিধায়ক এটিএম আবদুল্লা রনি, বিধায়ক রফিকুল হাসান, বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী, সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশনের রাজ্য সম্পাদক মুহাম্মদ কামরুজ্জামান, ওয়ায়েজুল হক, রাজ্য হজ কমিটির আধিকারিকরা, মুফতি আব্দুল কাইয়ুম সাহেব, মুফতি আব্দুল মাতিন সাহেব, উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার হাড়োয়া বিধানসভার সমাজসেবী আব্দুল হাই, বঙ্গ কৃষি এসোসিয়েশনের সভাপতি কাশেম আলী সহ অন্যান্যরা।
এদিন উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার বিশিষ্ট সমাজসেবী আবদুল হাই বলেন, হাজী নুরুল ইসলাম খুব ভালো মানুষ দক্ষ সংগঠক ছিলেন। আমরা একজন অভিভাবককে হারালাম। বঙ্গ কৃষি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কাশেম আলী বলেন হাজী নুরুল ইসলামের প্রয়াণে আমরা গভীর শোকাহত। মানুষের সেবার জন্য হাজী সাহেব ভালো কাজ করেছেন।
পুবের কলমকলকাতা থেকে প্রকাশিত বিভাগোত্তর বাঙ্গালী মুসলমানদের একমাত্র বাংলা দৈনিক সংবাদপত্র। দৈনিক কলম ভারত এবং আন্তর্জাতিক সংবাদের সাথে সাথে স্থানীয় ও আঞ্চলিক বিষয়সমূহ প্রকাশ করে। …